আর্য ঋষিরা যোগের যে সাধন পথ পৃথিবীবাসীকে শিখিয়েছিলেন তা সময়ের সাথে সাথে লুপ্ত হয়ে যায়। পরবর্তীকালে শ্রীকৃষ্ণ গীতার উপদেশের মাধ্যমে পুনরায় ক্রিয়াযোগ কে উজ্জীবিত করেন। সেই ক্রিয়াযোগ মহাবতার বাবাজি মহারাজের করুণাতে যোগীরাজ শ্যামাচরণ লাহিড়ী মহাশয় প্রাপ্ত হয়ে জনসমক্ষে প্রচার করেন।
ক্রিয়া যোগের প্রবর্তক যোগিরাজ শ্যামাচরণ লাহিড়ী মহাশয়ের নাম আজ সারা পৃথিবীতে পরিচিত। ওনার প্রবর্তিত ক্রিয়াযোগ কে ব্রহ্মবিদ্যা ,আত্নবিদ্যা বা আধ্যাত্ম বিদ্যা ও বলা হয়। গীতাতে বলা হয়েছে কর্মযোগ। ক্রিয়া অর্থে কর্ম এবং কর্ম অর্থে ক্রিয়া। অর্থাৎ যা কর্মযোগ তাই ক্রিয়া যোগ।